Fear of being a hypocrite
Fear of being a hypocrite
সমরকন্দী ফকীহ আবুল লাইস (র) বলেন, আমি আমার পিতাকে বলতে শুনেছি, হয়ত মুহাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর যুগে এক ব্যক্তিকে দুনিয়ালা বলা হত। তিনি বলেছেন, আমরা বাসুলের পাশে ছিলাম। তখন তিনি, আমাদের এমন উপদেশ দিলেন যে, আমাদের হৃদয় অতীব নওম হয়ে গেল। চোখ দিয়ে পানি বইতে লাগলাে আমরা নিজেদের চিনতে পারলাম। তারপর পরিজনের কাছে ফিরে এলাম। স্ত্রী এলে:
। দূর হয়ে গেছে দুনিয়ার কথাবার্তা আরম্ভ হলাে। রাসুলের কাছে থাকাকালীন অবস্থা থা ভুলে গেলাম । দুনিয়ার আলোচনায় মশগুল হলাম। তারপর রাসূলের কাছে থাকাকালীন অবস্থার কথা মনে পড়ল। মনে মনে ভাবলাম, আমি তো মুনাফিক হয়ে গেছি। বাসুলের পাশে অবস্থানকালীন সময়ে মামার মাঝে যে ভয়, দুঃখ ও হৃদয়ের কোমলত ছিল, তা এখন দূর হয়ে গেছে ।
আমি বাড়ি থেকে বের হলাম এবং উচ স্বরে বলতে লাগলাম, ‘হানালা মুনাফিক হয়ে গেছে’। আবু বকর (রাঃ) আবার এগিয়ে এসে বললেন, অসম্ভব, হে হানযালা! তুমি মুনাফিক হু নি। আমি হানযালা মুনাফিক হয়ে গেছে, হানযালা মুনাফিক হয়ে গেছে’ বলতে বলতে রাসুলল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর কাছে পেলাম। রাসলুল্লাহ সাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন, অসম্ভব, হে ২নষলা! তুমি মুনাফিক হওনি! অামি বললাম, ইয়া রাসূলাল্লাহ! আমরা আপনার কাছে ছিলাম। আপনি উপদেশ দিলেন অমি’দের হৃদয় নরম ও ভারাক্রান্ত হলো ।
চক্ষু দিয়ে অশ্রু ঝরল। গ্রাম আমাদেরকে চিনেছি। এৰিপৰ পবিজ্ঞানের কাছে দিয়ে গেলাম । দুনিয়ার আলোচনা শুরু হল। ফলে আপনার কাছে যে অবস্থায় ছিলাম, তা ভুলে গেছি। এখন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন, হে হানযালা: যদি তোমর” সর্বদা ঐ অবস্থায় থাকতে, তাহলে রাস্তায় রাস্তায়। ফেরেশতারা তােমাদের সাথে মােসাফাহা কত এবং তােমাদের বাড়িতে গিয়ে সাক্ষাত করত। কিন্তু মনে রেখো, হানযালা! এমন অবস্থা সব সময় হয় না। (মুসলিম, তিরমিযী, ইবনে মাজাহ, মুসনাদে আহমদ)
Fear of being a hypocrite